১৪ এপ্রিল ২০২৫ , জাপানে অবস্থানরত বাংলাদেশি স্টুডেন্ট কনসালটেন্টদের অংশগ্রহণে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সাম্প্রতিক VFS এপোয়েন্টম্যান্ট সমস্যা, ভিসা ফাইল দাখিল প্রক্রিয়া, ক্ষুদ্র এজেন্সিদের সমস্যা ও সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অভিজ্ঞ কনসালটেন্ট নাগামাতসু ফারুক ভাই, যিনি জাপানের ভিসা কার্যক্রমের ইতিহাস, ভিসা আবেদনের সাম্প্রতিক সমস্যা
ও প্রতিরোধের উপায় তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “ সমস্যার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হলে আমাদের নিজেদের ভেতরে ঈমানদারিত্ব এবং পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে হবে।” মতিউর রহমান সাম্প্রতিক VFS এপোয়েন্টম্যান্ট সমস্যার দিক তুলে ধরেন। মোঃ নাজিম উদ্দিন ছোট এজেন্সিদের জন্য সার্বিক সহযোগিতা ও সমাধানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। রাজু ইসলাম ক্ষুদ্র এজেন্সিদের সমস্যাগুলোর বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন এবং দ্রুত সমাধানের আহ্বান জানান। মোঃ সিরাজুল ইসলাম কার্যকর পদক্ষেপের তাগিদ দেন। কামরুল ইসলাম বর্তমান সমস্যার নানা দিক যেমনঃ আগাম অ্যাপয়েন্টমেন্ট, অর্থের বিনিময়ে স্লট পাওয়া ও শিক্ষার্থীদের হয়রানি ইত্যাদি বিষয়ে সরব প্রতিবাদ জানান এবং প্রতিকার দাবি করেন। মোহাম্মদ আজাদ রহমান একটি কেন্দ্রীয় সহযোগিতা গ্রুপ তৈরির প্রস্তাব দেন, যেখানে স্টুডেন্ট ও জব ভিসা উভয়ের সহায়তা চলবে এবং বিভাজন ভুলে সবাই এক হয়ে কাজ করবে। তিনি বলেন, “এই সংগঠন যেন কারো বিরুদ্ধে নয়, বরং শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ানোর এক সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম হয়।” নাগামাতসু ফারুক ভাই জানান, তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন, এমবাসি যেন সরাসরি ডেট দেয় এবং VFS শুধু ফাইল গ্রহণ করে—এই পূর্বের মডেলে যেন পুনরায় ফাইল প্রসেসিং চলে। তাঁর মতে, সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই এই পেশায় থাকা উচিত, এবং সংগঠনের কার্যক্রম কে এগিয়ে নিতে প্রতি সপ্তাহে এমন মিটিং হওয়া দরকার। রাজু চৌধুরী সকল শিক্ষার্থীর ফাইল জমা পড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এবং যাদের জন্য vfs এপোয়েন্টম্যান্ট সমস্যা হলো কাউকে ছাড় না দেওয়ার বার্তা দেন। মাহফুজুর রহমান সোহেল জাপানে প্রধান উপদেষ্টা আসা উপলক্ষে বৃহত্তর বৈঠকের প্রস্তাব দেন। এবং সকলের পক্ষ থেকে স্বারক প্রদানের পরামর্শ দিয়েছেন। এই বৈঠক প্রমাণ করে, জাপানে অবস্থানরত বাংলাদেশি কনসালটেন্টরা শিক্ষার্থীদের অধিকার ও স্বচ্ছতার পক্ষে একত্রিত হচ্ছেন। একটি সংগঠনের মাধ্যমে সুশৃঙ্খল, নৈতিক ও স্বচ্ছ কার্যক্রম পরিচালনায় সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন—যা ভবিষ্যতের জন্য একটি শক্তিশালী পদক্ষেপ।
আগামী ১ জুলাই থেকে ঢাকা-নারিতা-ঢাকা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। রোববার (১৮ মে) সংস্থার জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এ বি এম রওশন কবীরের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলমানবিস্তারিত...